সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে অটোইজিবাইক,৪কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার এক সোধির বোলিংয়ে কুপোকাত বাংলাদেশ সিলেট রুটের পাঁচটিসহ ১৬টি আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হচ্ছে ‘লাগেজভ্যান’ “আকাশের ভালোবাসা” আদিতমারী থানার বিশেষ অভিযান চালিয়ে পলাতক আসামীসহ গ্রেফতার পাচ বারহাট্টায় ৫ ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা ও ১ টিকে সিলগালা সার্জেন্ট আনিসের সহযোগিতায় হারিয়ে যাওয়া মোটরসাইকেল ফিরে পেলেন প্রকৃত মালিক  ময়মনসিংহের ১১ নং ঘাগড়া ইউনিয়ন এ জাতীয়পাটির কর্মী সমাবেশ ও কমিটি ঘোষনা অনুষ্ঠিত হয়ঃ কুয়েতে বাউল সম্রাট শাহ্ আঃ করিমের ১৪ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক সভা দোয়া মাহফিল হাজীগঞ্জে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরলেন ইঞ্জি. মোহাম্মদ হোসাইন 

“ডিবি পুলিশের পরিচয়ে রাতভর তান্ডব ” গাজীপুর জেলা শ্রীপুর থানাধীন আসপাডা এলাকায়,

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

নিজস্ব প্রতিনিধি :

শফিকুল ইসলামের বসত বাড়িতে, রাতভর ডিবি পুলিশের পরিচয়ে একদল সন্ত্রাসী তান্ডব চালায়। ভোর সকাল ৫টা১৮মিনিটে ৯৯৯ এ কল করে পুলিশের সহযোগিতা চাইলে, অভিযোগ ছাড়া পুলিশের উপস্থিতি অপারগতা জানায়। তখন সকালে উক্ত সন্ত্রাস বাহিনী বসতবাড়ি থেকে শফিকুলের পরিবারের সকল সদস্য কে মারপিট করে বের করে দেয় এবং বাড়িতে ভাংচুর ও লুটপাট চালাতে থাকে।

গাড়ি ভরে সকল মালামাল নিয়ে যায়। এমনকি কবুতর ও মুরগীর ঘরগুলে ভেঙ্গে দেওয়ায়, বাড়ির সদস্যদের মতো প্রানিগুলো ছটফট করছে। তবে কে এই সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার??? কুখ্যাত সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবাজ ভূমিদস্যু সালাউদ্দিন সরকার উক্ত সন্ত্রাস বাহিনীর গডফাদার।

যার সন্ত্রাস বাহিনী প্রকাশ্যে কুপিয়ে মানুষ হত্যা করে, বৃষ্টির মতো গুলি বর্ষন করে, ডিবি পুলিশের পরিচয়ে অপহরণ করে, টর্চার সেল এ নিয়ে পাশবিক নির্যাতনে মুক্তিপণ আদায় করে, চাঁদাবাজি, মাদক বানিজ্য, ভাংচুর, লুটপাট ও জবরদখল করে প্রকাশ্যে। দুই শতাধিক সন্ত্রাসী নিয়ে একটি বাহিনী গড়েছে। যে বাহিনীর প্রত্যেকটা সদস্যের নামে অসংখ্য মামলা।

যাদের নামে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন সহ অসংখ্য পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে, দুই ডজনের বেশি মামলা করে, একবারও বিচারের আওতায় আনতে পারেনি কোন ভুক্তভোগী পরিবার। বরং আরো অধিকতর নির্যাতনের স্বীকার হতে হয়েছে। শত শত পরিবার বসতভিটা ছাড়া হয়েছে। কৃষক ফসিল জমিন হারিয়েছে।

মানুষের কোটি কোটি টাকা মূল্যের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান জবরদখল করে নিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কথা বলার অপেক্ষা রাখে না।

যা দৃশ্যমান বাস্তবতা সবারই জানা। শত শত নির্যাতিত পরিবার কেউ কখনো কোনভাবে প্রশাসনিক সহযোগিতা পায়নি উক্ত সন্ত্রাস বাহিনীর জবরদখল করার সময়। তাই আজ আমিও পাইনি। তবে কেন পাবো না প্রশাসনিক সহযোগিতা??? এই প্রশ্নটি দেশবাসীর কাছে।

ও হে লিখিত অভিযোগ দিতে হবে??? আইন নিয়মে চলে। তবে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা কোমড়ে অস্র নিয়ে সিভিলে অথবা পোষাকে সন্ত্রাসীর হয়ে অবৈধভাবে কখনো, আবার বৈধভাবে কখনো গোলামী করে।

এর প্রমাণে যান গিয়ে দেখুন প্রকাশ্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নমুনা আমার বসতবাড়িতে। যে তান্ডব চালাচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশ সালাউদ্দিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শেষে উপস্থিত হয় বাংলা মুভির মতো। এটা চরম বাস্তব সত্য কথা। আমি চ্যালেঞ্জ করতে পারি তদন্তের নির্দেশকেও।

এই সন্ত্রাসী বাহিনীর নির্যাতন থেকে মুক্তির উপায় কি??? কে দাড়াবে আমাদের পাশে??? সবাই তো কালো টাকার কাছে আপাদমস্তক বিকিয়ে গোলামী কিনে নেয়। সমাজ সেজেছে অসামাজিকতায়, রাষ্ট্র সেজেছে অরাজকতায়, মানবতা সেজেছে অমানবিকতায়।

আর তাই আমাদের মতো সাধারণ নাগরিকদের কোথাও যাওয়ার কোন উপায় নাই। জানিনা এর শেষ কোথায়। তবে এটাই সত্যি যে, সরকার জনতার সম্মিলিত উদ্যোগেই রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন হবে। এই বিশ্বাসে আজও প্রচার করে যাচ্ছি সন্ত্রাসী বাহিনীর কার্যকলাপ।

যদি কখনো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিতে আসে। তবে হয়তো তখন আমাদের মুক্তির পথ তৈরি হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী ঘরহীনদের ঘর দিচ্ছেন। এদিকে শত শত পরিবার কে বসতবাড়ি ছাড়া করছে সালাউদ্দিন বাহিনী। একেমন বর্বরতা??? একেমন নিষ্ঠুরতা???

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com