বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৫১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
আমি কেন বারবার আসামি হচ্ছিঃ সরদার বেলায়েত হোসেন মুকুল বড়াইগ্রামে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত চাকুরীবিধি অমান্য করে শিক্ষককে বরখাস্ত ও হয়রানি  মধ্যরাতে উত্তাল ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরা ৫ আগস্টে, হত্যা মামলায়, নওয়াব হাবিবুল্লাহ কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ গ্রেফতার* তারেক রহমানের সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে: ডা. ইরান মরহুম বিএনপি নেতা লাল মিয়া মেম্বারের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকীতে ১০ হাজার লোকের সমাগম : দোয়া ও মোনাজাত  বড়াইগ্রামে সাবেক এমপি’র ব্যাক্তি মালিকানা স্কুলে সরকারি বরাদ্দ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন দক্ষিণখানে রাস্তাও ড্রেনের উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনকালে :  ডিসেম্বরে শেষ হবে দক্ষিণখান-উত্তরখানের প্রধান সড়কের উন্নয়ন কাজ: ডিএনসিসি’র প্রশাসক পাচাররোধে সীমান্তে নজরদারি : ভারতে পাচার হচ্ছে স্বর্ণ : তিন মাসে ট্যাক্স আদায় হয়েছে ৩২ কোটি ১৫ লাখ টাকা

ঠাকুরগাঁও,রাণীশংকৈলে সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে প্রভাষক খোঁজ রাখেনি কেউ

নিউজ:দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি।।

 

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌরশহরের

বাসিন্দা কেবি ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে

পাঞ্জা লড়ছে। ঘটনার ১মাস পেরিয়ে গেলেও কেউ খোঁজ রাখেনি পরিবারের। থানায়

অভিযোগ করে কোন সুরাহ পাচ্ছেনা ভূক্তভোগি পরিবার ।

আহত প্রভাষকের স্ত্রী বিলকিস ইসলাম রবিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের জানান,

হরিপুর কেবি ডিগ্রি কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক নজরুল ইসলাম ৩

অক্টোবর বাড়ি ফেরার পথে কাঁঠালডাঙ্গী বাজার সংলগ্ন হঠাৎ পাড়া নামক স্থানে রাণীশংকৈল উপজেলার রংপুর বেকারীর মালবাহী কার্ভাটভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংর্ঘষে গুরুত্ব আহত হয়।

আহত প্রভাষক বর্তমানে ঢাকার আলমানার হাসপাতালের নিউরো সার্জন প্রফেসর শেখ সাদের হোসেনের তত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছে। তিনি

আরো জানান, আমার স্বামীর চিকিৎসায় ৯/১০ লক্ষ টাকা ব্যয় করে নিঃস্ব হয়ে গেছি।

এরপরেও আহত প্রভাষক নজরুল ইসলাম সুস্থ জীবনে ফিরবেন কিনা সন্দেহ রয়েছে।

বর্তমানে ব্যয় করার মতো সামথ্য নেই। দূর্ঘটনা প্রসঙ্গে হরিপুর থানায় ৩জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। থানা পুলিশও অভিযোগটি আমলে নেয়নি।

রংপুর বেকারির স্বত্তাধিকারি মোবারক হোসেনও কোন খোঁজ খবর রাখেনি।দূর্ঘটনা প্রসঙ্গে রংপুর বেকারির স্বত্তাধিকারি মোবারক হোসেন বলেন, থানা আমাকে ডেকেছিল আপোষ মিমাংসার জন্য সেখানে আমার ছেলে মফিজুল চিকিৎসা

বাবদ ৩০হাজার টাকা দিতে রাজি হই কিন্তু প্রফেসারের লোকেরা রাজি না হওয়ায়

সমাধান হয়নি।

হরিপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাজুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, এব্যপারে তারা একটি অভিযোগ দিয়েছিল, সেটি ছিল অসমাপ্ত । পরে সংশোধন করে দেওয়ার কথা কিন্তু দিয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। তাছাড়া ওই কলেজের প্রিন্সিপাল এটা আপোষ করার কথা।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com