শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
রিপোর্টার,,, শম্পা দাস ও সমরেশ রায়
কাশিমপুর ভান্ডারিয়া দরবার শরীফের উদ্যোগে, ৩০ শে নভেম্বর ও পয়লা ডিসেম্বর। ওরশ উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়,,,, পয়লা ডিসেম্বর সকাল সাড়ে দশটায়, বিশেষ অতিথিদের উপস্থিতিতে এই উৎসবের শুভ সূচনা হলো এবং তাহাদেরকে সম্মানিত করলেন,
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,, সণামধন্য ব্যারিস্টার এর মাতা এবং সমাজকর্মী মমতাজ বেগম, সম্পাদক কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরী ও সাধারণ সম্পাদক, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি র,
আনিসুজ্জামান ডাবলু, সম্পাদক ও প্রচারক, দৈনিক আন্দোলনের বাজার পত্রিকা এবং সাধারণ সম্পাদক কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাব
উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত গীতিকার, কবি ,সাহিত্যিক, সাংবাদিক এবং আজীবন প্রধান উপদেষ্টা, বাঁশআড়া কাশিমপুর ভান্ডারীয়া দরবার শরীফ এর সৈয়দা রাশিদা বারী,
উপস্থিত ছিলেন মোহম্মদ হারুন অর রশীদ হারুন, সভাপতি কুমারখালী উপজেলা যুবলীগ ও প্যানেল মেয়র কুমারখালী পৌরসভার।
উপস্থিত ছিলেন শম্পা দাস ভারতের সাংবাদিক ও সম্পাদক দৈনিক দুরন্ত বাংলা এবং হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের সদস্য।
উপস্থিত ছিলেন সমরেশ রয় সাংবাদিক, প্রেসক্লাব সদস্য, হিউম্যান রাইট কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী , অল ইন্ডিয়া অ্যান্টি করাপশন , মেম্বার ।
উপস্থিত ছিলেন কাশিমপুর ভান্ডারীয়া দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, শাহ সূফি হযরত নকছের আলী মহাশয়, কোন সদস্য কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমীর । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ নয়ন আলী মেয়র ছয় ওয়ান ৫ নম্বর নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদ কুমারখালী। মিতা করেছেন মোঃ সুজন ভান্ডারী ও ফারুক ভান্ডারী ,এছাড়াও বেশ কিছু এলাকাবাসী।
দুইদিন ব্যাপী কাশিমপুর ভান্ডারিয়া শরীফের উদ্যোগে অনুষ্ঠান, এলাকাবাসীর মন ও হৃদয় ছুঁয়ে গেল। এবং প্রশাসনের নিয়ম মেনে এবং এলাকাবাসীর সহযোগিতায় এই সুন্দর অনুষ্ঠান আলোকিত হয়ে উঠলো, তাইতো, প্রিয় পরিকল্পনা ছিল দরবার শরীফের ৩০ শে নভেম্বর থেকে ২রা ডিসেম্বর কিন্তু সামনে ভোট আশায় প্রশাসনের নিয়ম মেনে তারা দুইদিন অনুষ্ঠান করতে বাধ্য হলেন কোনোভাবেই প্রশাসনের নিয়ম ভঙ্গ করলেন না,,
কাশিমপুর ভান্ডারিয়া দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা শাহ সূফি হযরত নকছের আলী বলেন, আমি কৃতজ্ঞ এলাকাবাসীর কাছে এবং প্রশাসনের কাছে, যেভাবে সবার সহযোগিতায় এই উৎসব মুখরিত হয়ে উঠেছে এবং আমাকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, আমি গর্বিত মনে করছি। এবং যে সকল স্বনামধন্য অতিথিরা আমার এই উৎসবকে আলোকিত করে গিয়েছেন তাহাদের কাছেও আমি কৃতজ্ঞ, তবে আগামী দিনে সবাই যদি এই ভাবে আমার পাশে থাকে আমি নিশ্চয়ই আরো কিছু চিন্তা ভাবনা করব এবং এই দরবার শরীফকে মানুষের সামনে তুলে ধরবো তাহার কাজকর্মের ধারা নিয়ে , আর একটা কথাই সবার উদ্দেশ্যে বলবো ,যুদ্ধ নয়, ঝগড়া নয়, হিংসা নয়,,সবার মনে নেমে আসুক শান্তির বাণী।