রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৩ অপরাহ্ন
রামপাল উপজেলা প্রতিনিধিঃ
দরজায় কড়া নাড়ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সারাদেশে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। সুন্দরবনের কোলঘেষা ৯৭ বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) আসনেও এর ব্যতিক্রম নয়। আগামী ৭ই জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাগেরহাটের রামপালে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শ্রীফলতলা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল ওহাবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামরুজ্জামান টুকু।
সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে রাখেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি করপোরেশন মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. ভুঁইয়া হেমায়েত উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ্যাড. ড. এ কে আজাদ ফিরোজ টিপু, মোল্লা আ. রউফ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নকীব নজিবুল হক নজু, প্রচার সম্পাদক তালুকদার নাজমুল কবীর ঝিলাম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইন-উপ কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার শেখ ওবায়দুর রহমান ওবায়েদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল বাকী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোজাফফর হোসেন, অধ্যক্ষ মোতাহার রহমান, শেখ নিজাম উদ্দিন, অধ্যক্ষ খালিদ আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসা. হোসনেয়ারা মিলি, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মনির আহমেদ প্রিন্স, ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল্লাহ ফকির, তপন কুমার গোলদার, তালুকদার সাব্বির আহমেদ, সুলতানা পারভীন ময়না, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী গিয়াস উদ্দিন, গাজী আক্তারুজ্জামান, শেখ নুরুল আমিন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমানসহ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সকল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্য বলেন, নৌকা মার্কা স্বাধীনতার মার্কা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত করেছেন। তাই দেশের চলমান উন্নয়ন ধরে রাখতে হলে আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত বিচক্ষণ ও বুদ্ধিমত্তার অধিকারী। তিনি বিচার বিবেচনা করে এ আসনে উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারকে নৌকার টিকিট দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ বড় একটি রাজনৈতিক দল। দলের মধ্যে যে কোন কারণে মত পার্থক্য তৈরি হতে পারে। এখন সবাই অতীত ভুলে একতাবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক ভোটার উপস্থিতির মাধ্যমে এই আসনে হাবিবুন নাহারকে বিজয়ী করতে হবে।