স্টাফ রিপোর্টার
৫ই আগষ্টের স্বৈরাচার পতনের পর, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিনের সহ-সম্পাদক কবির হোসেন মিয়া ওরফে ক্যাসিনো মদ,দেহব্যবসায়ী কবির হোসেন মিয়া,পিতা: শামসুল হকমিয়া( দারোগা)গ্রাম : খানপুরা ইউনিয়ন মোচনা মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ।
পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী _ ক্যাসিনো কবির, কালকিনি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ১৯৯৪-৯৫ দ.কোরিয়া আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক। ক্যাসিনো সম্রাট, খালিদ ও সেলিম প্রধান এর বিশ্বস্ত সহযোগী,কোরিয়া থেকে ক্যাসিনো সামগ্রী চোরাই পথে আমদানির মূল হোতা।পি ডব্লিউ ডি,এর ঠিকাদার হতে চাদা উত্তোলন কারী,২০১৯ সালের ক্যাসীনো কেলেংকারী তে পুলিশের হাতে গ্রেফতার কৃত এবং সাজা প্রাপ্ত দাগী আসামী।
জুলাই হত্যার সরাসরি অংশগ্রহণ কারী শুটার( বাবার বন্দুক, নিজের শর্টগান)সহ অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে চালিয়ে বেড়ায় চাঁদা বাজি সহ দখল বানিজ্য।
ফ্যাসিস্ট সরকারের লাগামহীন লুটপাট ও সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে কোটিপতি বনে যাওয়া এই কবির ৫ই আগস্ট পরবর্তী সময়ে ছাত্র – জনতার খুনের রক্তের দাগ মুছে সু কৌশলে আত্মীয়করণের মাধ্যমে নিজেকে বিএনপি নেতা বানিয়ে ফেলেন।বিএনপি নেতা পরিচয় দিয়ে গ্রামের নিরীহ মানুষের জমি জমা আত্মসাৎ, ঘুষ, নারী নির্যাতন, নামে -বেনামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে প্রশাসন কে ভুল বুঝিয়ে মানুষের শান্তিপূর্ণ জীবন কে বাধা প্রদান করছেন।ঢাকা থেকে পালিয়ে গিয়ে গ্রামের নিরিহ সাধারণ মানুষের সাথে প্রত্যারণা করে,বিএনপির তোতমা লাগিয়ে পুলিশের সোর্স হিসাবে কাজ করে গ্রামের মানুষ কে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদা দাবি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাবা পুলিশের চাকরী করতো সুবাধে প্রশাসনে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন অপরাধ করেও পার পেয়ে জায় বলে জানায় যায়। তার পুর্বের ইতিহাস ঘেটে জানা যায় তার মুল ব্যবসা হচ্ছে নারী,মদ,ও জুয়া খেলা, আর মানুষকে হয়রানির শিকার করা। স্থানীয় সুত্রে জানাযায় কবির মিয়া ওরফে ক্যাসিনো কবির ও তার ভাই ও কিছু আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীরা মিলে পার্শ্ববর্তী একই গ্রামে নুর আলম শেখ এর মেয়েকে কিছু দিন আগে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে অতর্কিত হামলা করে গুরুত্বর জখম করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই প্রত্যারক একজন ফ্যাসীবাদী আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী, ঢাকায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা সহ বিভিন্ন চাঁদা বাজি খুন ধর্ষণের মত নেক্কারজন মামলা রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে ।
সে একজন খুনি কিলার বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানায় ।সে এলাকায় গিয়ে মুকসুদপুর উপজেলার কিছু বিএনপি নেতার ছত্রছায়ায় থেকে, খোলস পাল্টে নিজেকে বিএনপি নেতা বানোনোর অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকার সাধারণ মানুষের একটাই দাবী এই প্রত্যারক ক্যাসিনো কবির মিয়াকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করলে গ্রামে স্বস্তি ফিরিয়ে আসবে বলে একজন ভুক্তভোগী পরিবারের দাবী।দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ প্রতিবেদক এই ব্যাপারে জানতে কবির মিয়াকে ফোন করলে তিনি জানায় এটা মিথ্যা ও ভুয়া,আমি কোন ধরনের চাদাবাজি বা মদ, জুয়া, নারী,কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত না।আমাকে হেওপ্রতিপন্ন করার লক্ষে গ্রামের কিছু লোক মিথ্যা অভিযোগ করতে পারে।দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার নিউজ বন্ধ করতে বিভিন্ন ভাবে ক্যাসিনো কবির হোসেন মিয়া উপর মহল থেকে ফোন করে ম্যানেজ করার অপচেষ্টা চালিয়েছে।কিন্তু তাহার এই ধরনের কর্মকান্ডের প্রতিবেদনটি বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়ে,তিনি সিনিয়র সাংবাদিক দিয়ে ফোন করে সংবাদটি বন্ধ করার চেষ্টা করেছে বলে প্রতিবেদক জানায়। আগামী পর্বে তার সহযোগিদের নিয়ে থাকবে বিস্তারিত।